Thursday, August 16, 2007

ক্ষুদ্র পেশাজীবিরা পণ্যের ন্যায্য মূল্য না পেয়ে পিছিয়ে পড়ছে

ক্ষুদ্র পেশাজীবিরা হারিয়ে যাচ্ছে সমাজ থেকে। তাদের উৎপাদিত পণ্যের চাহিদা আর আগের মত নেই। এর অনেক কারণ রয়েছে। উপকরণের অভাবসহ আর্থিক সংকট ও উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত না হওয়ায় ক্ষুদ্র পেশাজীবিরা প্রতিযোগিতায় টিকতে পারছে না। এখনো চড়াই উৎরাই পেরিয়ে টিকে আছে এমন কয়েকটি ক্ষুদ্র পেশাজীবি হলো শিশাগর, ওঝা, কামার ও কুমার। তাদের জীবনালেখ্য থেকেই অনুমান করা যাবে কেমন চলছে তাদের রোজকার জীবনযাত্রা।
শিশাগর: পুরনো ও ভাঙা কাঁচের শিশি বোতল এবং হারিকেনের চিমনি কিনে বিশেষ কায়দায় নতুন করে ওষুধের বোতল, নল ও নলের আগা এবং হোমিওপ্যাথিক ওষুধ রাখার শিশি তৈরির কাজ করতো এ শ্রেণীর ক্ষুদ্র পেশাজীবিরা। এ শ্রেণীর পেশাজীবিদের বলা হয় শিশাগর।সারাদিন গ্রামের বিভিন্ন জায়গা থেকে এবং বাড়ি বাড়ি ঘুরে তারা ভাঙা কাঁচ সংগ্রহ করত। তারপর সেই সকল কাঁচকে গলিয়ে তারা ফুঁ দিয়ে কাঁচের জিনিসের আকার দেন। সোনাইমুড়ী থানার কৌশল্যার বাগ গ্রামের আবুল কাশেম শিশাগরের কাজ করেন। কার্যপ্রণালী সম্পর্কে তিনি জানান, তারা লোহার একটি নলের মাথার গলানো কাঁচ নিয়ে তাতে বারবার ফুঁ দিয়ে ও বারবার ঘুরিয়ে ইচ্ছামত বিভিন্ন ধরণের জিনিস বানাত। কাজের সময় ডান হাতে একটি লোহার চিমটি ধরে আর বা হাতে লোহার নল ধরে এরা জিনিসের নানান আকৃতি দেন। দেশের অর্থনীতিতে শিশাগরদের একটি বিরাট ভূমিকা আছে। কাঁচের ব্যবহৃত বিভিন্ন জিনিস পত্রাদি দিয়ে আবার জিনিস তৈরি করে। তাদের এ উৎপাদন প্রক্রিয়ায় কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত করা হয় ভাঙা কাঁচ। ফলে নগদ টাকা দিয়ে কোন কাঁচামাল কিনতে হয় না। কাঁচামাল তৈরিতেও আবার অর্থ বিনিয়োগ করতে হয় না। যার ফলে অকার্যকর কোন জিনিস যেমন কাজে লাগে তেমনি শ্রমকে পুঁজি করে তারা আবার নতুন পণ্য তৈরি করে। শিশাগরদের তৈরি জিনিসপত্রও অবশ্যই ভঙ্গুর এবং বাতাসের বুদবুদ ভরা থাকে। বিভিন্ন পূজা-পার্বনে এক সময় শিশাগরদের ব্যস্ত থাকতে হবে বলে জানান কৌশল্যার বাগের আবুল কাশেম। তিনি বলেন, আমাদের বানানো শিশি কিংবা বাতির নির্মাণ সব সময় ধনী লোকদের ঘরেই শো-পিচ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। কিšদ আধুনিক সময়ে নানারকম অটোমেটিক মেশিনে তৈরি জিনিসের সাথে তাল না মিলাতে পেরে অনেকেই বর্তমানে এ পেশা ছেড়ে দিয়ে অন্য কাজ করছে। তাছাড়া কারো কারো এ পেশায় থাকার চিন্তা ভাবনা থাকলেও সরকারিভাবে এ সকল জিনিস পত্রাদি বানানোর আধুনিক কোন নিয়ম কানুন প্রশিক্ষণ ও পৃষ্ঠপোষকতা না থাকায় এ পেশার বিলুপ্তি ঘটছে।
ওঝা: ‘ওঝা’ মানে পেট। এক সময় ওঝা পেশায় নিযুক্তরা প্রথমেই মানুষের পেট পরীক্ষা করত বলে কালেভদ্রে তাদের পেশাই হয়ে যায় ওঝা। এ পেশা বর্তমানে বিলুপ্ত প্রায়। গ্রামাঞ্চলে দেখা যায়, ওঝাদের চিকিৎসা পদ্ধতি একেজনের একেক রকম। হয়ত একজন ওঝা কোন গাছের শেকড় দিয়ে সাপকে বশীভূত করতে পারেন। অথবা সাপেকাটা রোগীর চিকিৎসা করাতে পারেন। আবার অন্য আরেক জনের কাছে হয়ত মাথাব্যাথা সারাবার কোন টোটকা ওষুধ থাকে। আবার কোন কোন ওঝা আছে যারা তাবিজ বা ধন্বন্তরি কবচ দেয় যাতে দুনিয়ার তাবত বালামুসিবত দূর হয়। বিজ্ঞানের উৎকর্ষতা এবং আধুনিকতার ফলে এ পেশাটি একদম বিলুপ্তির পথে। ওঝা পেশায় কাজ করে ছাদুল্লাপুর গ্রামের নুরুল হক বলেন, এক সময় ওঝাদের অনেক চাহিদা থাকলেও বর্তমানে তা নেই। এখন সাধারণতঃ কারো ঘর বাড়িতে সাপ দেখা গেলে তা ধরার জন্যে অনেকে আমাদের ডাকেন। তাতে ৫০/১০০ টাকা আয় হয়। এছাড়া তেমন আর কোন কাজ নেই। কেহ কেহ কয়েকটি সাপ নিয়ে বাজারে বাজারে খেলা দেখিয়ে পরে নানারকম তাবিজ কবজ কিংবা ওষুধ বিক্রি করলেও আমি তা করিনা।মাসে এ কাজে সর্বোচ্চ ৩০০/৪০০ টাকা আয়। এ আয়ে কোনভাবে সংসার চালানো সম্ভব হয়না। তাই নুরুল হক এ পেশা থেকে প্রায় সরেই গেছে। তিনি এখন এ পেশার বদলে কৃষিকাজে জড়িত। বৈজ্ঞানিকযুক্তির সাথে এ পেশার তেমন মিল না থাকলেও এ পেশাটি আমাদের সংস্কৃতিরই একটা অংশ। কিšদ বর্তমান সময়ের চাহিদার সাথে পাল্লা দিয়ে এ পেশাটি প্রায় বিলুপ্তির পথে।
কামার: যারা লোহা দিয়ে নানা উপকরণ তৈরি করে তাদের কামার কিংবা কর্মকার বলা হয়। কোদাল, নিড়ানি, দা, বটি, কুড়াল, শাবল, ছুরি, লাঙ্গলের ফলা, কাঁচি ইত্যাদি তৈরী করাই মূলতঃ কামারের কাজ । লোহা ও কয়লা হলো কামারদের কাজের মূল উপকরণ। কালামুন্সি বাজারের কামারের কাজ করে বাবুল। আলাপে তিনি জানান, লোহাকে কয়লার আগুনে পুড়িয়ে ছোট বড় হাতুড়ি, নেহাই, চিমটা, চামড়ার হাপর, পানি ইত্যাদি ব্যবহার করে বিভিন্ন জিনিসের আকার দেয়। বাবুল বলেন, আমরা কয়লার আগুনে লোহাকে গরম করে তা পিটিয়ে পিটিয়ে নানা দ্রব্য তৈরি করি। চামড়ার হাপারে দড়ি বাধা থাকা, সেই দড়ি একহাতে টেনে আগুনের উত্তাপে লোহাকে গরম করে। লোহা লাল হয়ে গেলে তা কাঠের গুড়ি অথবা লোহা দিয়ে তৈরি একটি শক্ত জিনিসের উপর রেখে পিটিয়ে পিটিয়ে লোহাখন্ডকে প্রয়োজন মাফিক দ্রব্যের আকারে ধারণ করাই। তারপর তা তৈরী হলে পানিতে ফেলে দেই ঠান্ডা হওয়ার জন্যে। এভাবে যে কোন জিনিস তৈরী হয়।
কুমার: মাটি দিয়ে নিত্য ব্যবহার্য সামগ্রী সমূহ যারা তৈরি করে তারাই কুমার। এ পেশাটি কেবল আমাদের দেশেরই পেশা নয়। প্রাচীন মেসোপটেমিয়ায়, মিশরে, সিন্ধু নদীর তীরবর্তী এলাকায়, চীন পারস্য, এশিয়া মাইনরের নানা স্থানে, প্রাচীন গ্রীসে, ইটালীতে মৃৎশিল্পের নিদর্শন প্রত্মতাত্ত্বিকরা উদ্ধার করেছেন। বাংলাদেশে মূলত হিন্দু স¤প্রদায়ের লোকজন একাজ করে থাকে। উপাধিতে তারা পাল। কুমার মাটি দিয়ে নানা উপকরণ তৈরি করে জীবিকা নির্বাহ করে।উৎপাদিত জিনিসের মধ্যে কুমাররা মূলত মাটি দিয়ে গৃহস্থলী কাজে নিত্য ব্যবহার্য দ্রব্য যেমন রান্নার হাড়ি পাতিল, ঢাকনা, পিঠার হাড়ি, কলস, ঘরা, গামলা, গ্লাস, হুক্কা, ধুপদানী ইত্যাদি তৈরি করে। এছাড়া রকমারী দ্রব্য ফুলের টব, পয়সা জমানোর মাটির ব্যাংক, নানা ধরনের ফলমূল, জীবজšদর প্রতিকৃতি, মাটির মটকা ইত্যাদি তৈরি করে। হিন্দুদের দেবদেবীর মূর্তিও তৈরি করে কোন কোন কুমার।মৃৎশিল্পের প্রধান উপকরণ মাটি। এ মাটির নাম এঁটেল মাটি। চাপরাশির হাট ইউনিয়নের ইন্দ্রপুর গ্রামের মনা চন্দ্র পাল বলেন, কুমিল্লা জেলার বিজয়পুরে ইটের মাটি, ঢাকা রায়ের বাজারে রাঙ্গামাটি, জামালপুর জেলার বজরার বালিমাটি, ফেনী জেলার ছাগলনাইয়ার লাছামাটি এ কাজে ব্যবহৃত হয়। কাজের সময় তারা এ মাটির সাথে সমপরিমাণে বেলেমাটি মিশিয়ে দোঁআশ মাটি তৈরি করে। তারপর তা দিয়ে মন্ড তৈরি করে চাকার সাহায্যে পাত্রের আকৃতি দেওয়া হয়। দ্রব্য তৈরির জন্যে প্রথমে লাঠি দিয়ে ঘুরিয়ে চাকার বানানো হয়। খুব দ্রুত গতিতে চাকাটি যখন ঘুরতে থাকে তখন গোল করে মাটির বুটিটি ঠিক মাঝখানে রেখে কুমাররা আঙ্গুলের সাহায্যে ইচ্ছামত পাত্র তৈরি করে। একত্রে কয়েকটি পাত্র তৈরি করার মতো মাটি তারা চাকা উপর তোলে। একটি পাত্র তৈরি শেষ হলে চিকন একটি সুতা দিয়ে মাটির নীচের অংশ চাকার থেকে কেটে দেওয়া হয়। এরপর প্রয়োজন মোতাবেক পাত্রের গায়ে নকশা করা হয়। নকশা শেষ হলে তা কমপক্ষে ৮/১০ ঘন্টা শুকাতে দেওয়া হয়। তারপর তা শক্ত হলে খয়ের, কাপড়কাঁচার সোডা ও লালমাটি বা গাছের ছাল দিয়ে প্র¯দতকৃত রং তাতে লাগানো হয়। শেষ পর্যায়ে বিশেষভাবে তৈরি একটি চুলোতে সরিবদ্ধভাবে মাটির পাত্রগুলোকে বসিয়ে সেগুলোকে আগুনে পুড়িয়ে শক্ত করা হয়। এভাবেই কুমাররা মাটি দিয়ে বিভিন্ন জিনিস পত্রাদি তৈরি করে।
আর্থ-সামাজিক অবস্থা: কামার, কুমারদের আর্থ-সামাজিক অবস্থা এক সময় খুবই ভাল ছিল। তাদের উৎপাদিত পণ্যের একদা খুব চাহিদা ছিল, তারা দ্রব্য সামগ্রীর দামও পেত প্রচুর। প্রত্যেক গ্রামে এ সকল পেশার দু’একটি পরিবারে পাওয়া যেতো। কিšদ বর্তমানে তাদের সংখ্যা কমে আসছে। ক্রমশঃ এ শ্রেণীর বিলুপ্তি ঘটছে। কেহ কেহ অন্য পেশায় চলে গেছে আবার ভারতেও চলে গেছে অনেক পরিবার। একদা কামারের ছেলে কামার, কুমারের ছেলে কুমার হবে এ ধারণা করা হলেও এখন তা হয় না। এখন তারা লেখাপড়া শিখে অন্যান্য পেশায় যাচ্ছে। আধুনিক যন্ত্রপাতি দেশে এসেছে। কাঁচি দা ইত্যাদি তারা লাভে বিক্রি করতে পারে না। কাসা, তামা, কাঁচ, ষ্টিল, এলুমিনিয়াম, প্লাষ্টিক, ম্যালামাইন, ত্রিষ্টাল ইত্যাদি দেশে আমদানীর ফলে মাটির জিনিসের কদরও কমে গেছে। মানুষ স্বল্পমূল্যে দীর্ঘস্থায়ী, চাকচিক্যের জন্যে সে সকল দ্রব্য কিনছে। ফলে কামার কুমারদের উৎপাদিত জিনিসপত্র এতটা বিক্রি হচ্ছে না। তবুও দুএকজন যারা এখনো এসব পেশায় নিয়োজিত আছে তারা খুব কষ্টেই দিনাতিপাত করছে। আর অনেকেই এ পেশা ত্যাগ করে অন্য পেশায় চলে যাচ্ছে। প্রতিটি গ্রামে দ্এুকজন করে এ সকল পেশাজীবি দেখা গেলেও এখন আর নেই। এখন ১০ গ্রাম খুঁজে একজন কামার কিংবা কুমার পাওয়া যায়। প্রায় সকলে পাড়ি জমাচ্ছে শহরে, পেশার বদলে জীবন যাপনের তাগিদে।
পেশা হিসেবে কামার: নোয়াখালী সদর থানাধীন সোন্দলপুুর গ্রামে এক সময় অনেক কামার থাকলেও এখন হাতে গোনা কয়েকজন মাত্র কামার আছেন। আবদুল্লাহ মিয়ার হাট বাজারে কামারের কাজ করে প্রিয়লাল কর্মকারের সাথে আলাপে জানা যায়। এ কাজের জন্যে তাদের কয়লা সংগ্রহ করতে ফেনী যেতে হয়। চড়া দামে পোড়ানো কয়লা কিনে আনতে হয়। লোহার জন্যেও চট্টগ্রাম অথবা অন্য কোন জায়গায় যেতে হয়। স্থানীয়ভাবে কাঁচামাল পাওয়া যায়না। তাই কাঁচামালের সাথে সঙ্গতি রেখে তারা যখন তাদের দ্রব্যাদি বিক্রি করতে চায় তখন অনেকে তা না কিনে ষ্টিলের জিনিস কিনে। তা যেমন সাশ্রয় তেমনি চাকচিক্যও বটে। কামাররা কাজ শিখে তাদের পূর্ব পুরুষদের কাছ থেকে। তাদের কোন প্রশিক্ষণ যেমন নেই তেমনি নেই কোন পৃষ্ঠপোষকতা। অভাব তাদের সাথে সাথে থাকে। তাই তাদের প্রায় ঋণগ্রস্থ হতে হয়। কিšদ তা শোধ করতে তাদের প্রাণান্তকর অবস্থা। অথচ সরকারি বা বেসরকারি কোন উদ্যোগ তাদের জন্যে নেই। জীবনের ঝুকিও রয়েছে প্রচুর। বাবুল কর্মকার ও প্রিয়লাল কর্মকার জানান, তাদের অনেকেই আর এ পেশায় থাকছে না। পেশা হিসেবে কুমারদেরও একই সমস্যা। নোয়াখালী সদর থানার পূর্বাঞ্চলে তেমন কোন কুমার নেই। দু’একজন যারা আছে তাদের পূর্ব পুরুষরা এ পেশায় ছিল। কিšদ তারা এখন নেই। না থাকার কারণ সম্পর্কে মনা পাল জানান, কুমারদের কাঁচামাল সংকট রয়েছে প্রচুর। এছাড়াও লোকজন বিকল্প দ্রব্যের ব্যবহার বাড়িয়েছে। তারা তাদের উৎপাদিত দ্রব্যাদির সঠিক দাম পাচ্ছে না। এ সকল কারণে তারা সর্বদা এক পেশায় না থেকে দ্বিতীয় আরো একটি পেশায় থাকছে। ফলে দুটি পেশায় লাভ চিন্তা করে অনেকে এ পেশাকে অলাভজনক ভেবে অন্য পেশায় চলে যাচ্ছে। এ পেশার রয়েছে ঝুকি। উৎপাদন খরচ আর বিপণন মূল্য দুটো তুলনামূলকভাবে সামঞ্জস্য হচ্ছে না বলে প্রায়ই তারা ঋণ নিচ্ছে। আর জড়াচ্ছে ঋণের দুষ্টজালে। তাদের জন্যে ভালভাবে সরকারি বেসরকারি কোন পৃষ্ঠপোষকতা নেই। তাই অনেকে এ পেশায় আর থাকতে চাইছে না। এছাড়াও বর্তমানে কিছু কিছু সংস্থা তাদের থেকে বিভিন্ন জিনিস কিনে নিয়ে বিদেশীদের কাছে বিক্রি করছে। তারা সে সকল দ্রব্যের দাম পাচ্ছে কম। অন্যদিকে সংস্থাগুলো দাম কুড়াচ্ছে। তাদের জন্যে উৎপাদিত দ্রব্যাদির আলাদা কোন বাজার নেই।
সুপারিশ: - ক্ষুদ্র পেশাজীবিদের উৎপাদিত দ্রব্য সামগ্রীর বাজার সৃষ্টি করা যেতে পারে।- সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে বিক্রয় কেন্দ্র স্থাপন করা যেতে পারে।- ক্ষুদ্র পেশাজীবিদের দ্রব্য সামগ্রী বিদেশে রপ্তানীর ব্যবস্থা করা যেতে পারে।- সরকারিভাবে সহজশর্তে ঋণ ও কাঁচামালের যোগান দেওয়ার ব্যবস্থা করা যেতে পারে।- পেশা হিসেবে ক্ষুদ্র পেশাজীবিদের যে কোন পেশাকে মূল্যায়ন করতে হবে।

No comments: