Thursday, November 29, 2007

সাবমেরিন ক্যাবল কী/ কেন

সাবমেরিন ক্যাবল বা অপটিক্যাল ফাইবার হচ্ছে খুবই সূক্ষ্ম, স্বচ্ছ কাচতš', যার মধ্য দিয়ে আলোর প্রতিফলনের মাধ্যমে কোন একটি প্রতিবিম্ব বা তথ্য এক প্রাš- থেকে অন্য প্রাšে- প্রেরিত হয়। সহজভাবে বলা যায়, অপটিক্যাল ফাইবার হল আলোর এক ধরনের পরিবাহক। অপটিক্যাল ফাইবারে স্বচ্ছ পদার্থের একটি পাতলা মজ্জা অপেক্ষাকৃত নিচু প্রতিসরাংকের পদার্থ দ্বারা আবৃত থাকে যা আচ্ছাদন হিসেবে পরিচিত। আলোক তরঙ্গসমূহ ফাইবারের পাতলা মজ্জা বরাবর মজ্জা-আচ্ছাদনে কতগুলো সম্পূর্ণ অভ্যš-রীণ ধারাবাহিক প্রতিফলন হিসেবে পরিচালিত ও পরিবাহিত হয়। মজ্জা-মধ্যস্থ অপদ্রব্যসমূহের কারণে প্রতি কিলোমিটারে প্রায় সাত শতাংশের মতো আলো ক্ষতিগ্র¯- হয়। সিলিকা-ভিত্তিক ফাইবার ব্যবহার করে এটিকে বহুলাংশে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। অপটিক্যাল ফাইবারের বহুবিধ ব্যবহারিক প্রয়োগ রয়েছে, যেমন : যোগাযোগ ব্যবস্থা, চিকিৎসা ক্ষেত্রে মেডিকেল ইমেজিং ব্যবস্থা এবং শিল্পকারখানা ও শল্যচিকিৎসায় পথনির্দেশক হিসেবে ব্যবহারের জন্য উচ্চ ক্ষমতার লেজার থেকে উৎসারিত আলোককে অপটিক্যাল ফাইবারের মধ্য দিয়ে পাঠানো হয়। এটি প্রচলিত ক্যাবল অপেক্ষা দ্রুত, অধিক পরিমাণে তথ্য বহন করতে সক্ষম এবং এতে তথ্য বিকৃতিও অত্যš- কম।

উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন এ এসইএ-এমই-ডব্লিউই-৪ অপটিক্যাল ক্যাবল নেটওয়ার্কের বি¯-ৃতি ২০ হাজার কিলোমিটার। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য এবং ইউরোপের মধ্যে সংযোগ স্থাপনকারী এই নেটওয়ার্কে ডেনস ওয়েভলেনথ ডিভিশন টেকনোলজি ব্যবহার করা হয়েছে। এর মাধ্যমে ১.২৮ টেরাবিট ক্যাপাসিটি পাওয়া যাবে। যার মাধ্যমে টেলিফোন, ইন্টারনেট, মাল্টিমিডিয়া ও বিভিন্ন ব্রডব্যান্ড ডাটা এপ্লিকেশনের কাজ অনেক দ্রুত সম্পাদন করা যাবে।
সিঙ্গাপুরের টুয়ার্স থেকে শুরু করে এ ক্যাবলের যাত্রা শেষ ফ্রান্সের মার্সেই শহরে পৌঁছে। এসইএ-এমই-ডব্লিউই-৪ কনসোর্টিয়াম গড়ে উঠেছে ১৪টি দেশের অংশগ্রহণে। দেশগুলো হলÑ সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, বাংলাদেশ, থাইল্যান্ড, ভারত, পাকি¯-ান, শ্রীলংকা, সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব, মিসর, তিউনিশিয়া, ইতালি, আলজেরিয়া এবং ফ্রান্স।
১৪টি দেশের ১৬টি যোগাযোগ প্রতিষ্ঠান রয়েছে এতে। পুরো নেটওয়ার্ক যেসব জায়গা থেকে সংশ্লিষ্ট দেশে যুক্ত হয়েছে কারিগরি ভাষায় তাদের বলা হচ্ছে ল্যান্ডিং স্টেশন। সমুদ্রতলে সাবমেরিন ক্যাবল বসানোর ক্ষেত্রে দু’রকম নিয়ম অনুসরণ করা হয়। যেখানে সাগরের গভীরতা ১০০ মিটার বা তার চেয়ে কম সেখানে সমুদ্রপৃষ্ঠের নিচে স্থাপন করা হয়েছে এ ক্যাবল। ১০০ মিটারের বেশি গভীরতায় বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সমুদ্রতলে শুধু পেতে রাখা হয়েছে এ ফাইবার অপটিক্যাল কেবল। এ কাজ সম্পন্ন করেছে জাপানের ফুজিৎসু এবং ফ্রান্সের অ্যালকাটেল কোম্পানি।

বাংলাদেশে এর প্রভাব

আশির দশকে কক্সবাজার ও ভোলার ৪০-৫০ মাইল দূরে বঙ্গোপসাগরের তলদেশ দিয়ে ফাইবার অপটিক্যাল লিংক অ্যারাউন্ড দি গ্লোব নামের আš-ঃমহাদেশীয় ফাইবার অপটিক নেটওয়ার্ক স্থাপন করা হচ্ছিল। অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশকেও এ সময় সংযোগ গ্রহণের প্র¯-াব দিয়েছিল নেটওয়ার্ক স্থাপনকারী বহুজাতিক কোম্পানিটি। কিš' রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা বিঘিœত হবেÑ এমন কারণ দেখানোর পর বাংলাদেশকে বাদ দিয়েই তথ্যপ্রযুক্তির এ মহাসড়ক ভারত, পাকি¯-ান, শ্রীলংকা, সিঙ্গাপুর হয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দিকে চলে যায়। বাংলাদেশ হারায় সুযোগ। পরে ১৯৯২ সালে বহুজাতিক কোম্পানি ব্যাকটেল আবারও বাংলাদেশকে সাবমেরিন ক্যাবলে যুক্ত হওয়ার প্র¯-াব করলে তখনও একই ঘটনা ঘটে।
১৯৯৫ সালেও বাংলাদেশের জন্য ইনফরমেশন হাইওয়েতে প্রবেশের সুযোগ আসে। সে সময় উত্তর-পূর্ব এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য ও পশ্চিম ইউরোপ কনসোর্টিয়াম বাংলাদেশকে সাবমেরিন ক্যাবলে যুক্ত হওয়ার প্র¯-াব দেয়। ২০০১ সালের ১৬ আগস্ট টিএন্ডটি অবশেষে সাবমেরিন ক্যাবলের ওপর তাদের মূল্যায়ন রিপোর্ট মন্ত্রণালয়ে জমা দেয়। ইন্দোনেশিয়ার বালিতে ২০০২ সালের ৪ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ এসইএ-এমই-ডব্লিউই-৪ কনসোর্টিয়ামে যোগ দেয়ার জন্য সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর করে। মূলত বালি চুক্তি স্বাক্ষরের মধ্য দিয়েই সাবমেরিন ক্যাবলে যুক্ত হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়। পরবর্তী সময়ে ২০০৪ সালের ২৮ মার্চ সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য, পশ্চিম ইউরোপ (এসইএ-এমই-ডব্লিউই-৪) কনসোর্টিয়ামের সব পক্ষের মধ্যে চূড়াš- চুক্তি স্বাক্ষর হয় এবং বাংলাদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে সাবমেরিন ক্যাবল নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত হয়।

বাংলাদেশের আক্কেল সেলামি
১৯৯২ সালে তৎকালীন বিএনপি সরকারের শামসনামলে সাবমেরিন ক্যাবলে সংযুক্ত হওয়ার প্রথম সুযোগটি হাতছাড়া করে বাংলাদেশ। তখন সুযোগটি গ্রহণ করলে বাংলাদেশ বিনামূল্যে সাবমেরিন ক্যাবলে যুক্ত হতে পারত। আজ এ ক্যাবলে যুক্ত হতে কনসোর্টিয়ামকে ৩ কোটি ৫০ লাখ ডলার পরিশোধ করতে হচ্ছে বাংলাদেশকে। এর মধ্যে ৪১ দশমিক ৪২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পরিশোধ করেছে বাংলাদেশ।

সাবমেরিন ক্যাবলের সুবিধা
সাবমেরিন ক্যাবল বা অপটিক্যাল ফাইবার স্থাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের সংযোগ পাওয়া অনেক সহজ। অন্যদিকে ইন্টারনেট ব্যবহারে খচরও অনেক কম। এছাড়া এ কনসোর্টিয়ামের সদস্যভুক্ত ফ্রান্স, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, পাকি¯-ান, ভারতসহ ১৪টি দেশে টেলিফোন সংযোগের ক্ষেত্রে আš-ঃসংযোগের জন্য বাড়তি টাকা দিতে হয় না। এর ফলে এ দেশগুলোর পাশাপাশি অন্যান্য দেশেও আš-র্জাতিক ফোন কলের মূল্য তুলনামূলক কম।

নাশকতা ও অনিশ্চয়তা
সাবমেরিন ক্যাবল উদ্বোধনের আগ থেকেই একের পর এক নাশকতামূলক ঘটনার সূত্রপাত হয়। কক্সবাজার ল্যান্ডিং স্টেশন থেকে চট্টগ্রাম পর্যš- এর অপটিক্যাল ফাইবার লিংক বারবার নাশকতার শিকার হয়। কে বা কারা আগুনে পুড়িয়ে ও কেটে অপটিক্যাল ফাইবার লিংক বিচ্ছিন্ন করে দিচ্ছে বারবার। মুনাফালোভী একটি চক্র দেশের অভ্যš-রে এর ব্যবহার এত তাড়াতাড়ি শুরু হোক তা চায় না। হংকং থেকে কানেকশন নিয়ে বর্তমানে ব্যবসা চালানো ইন্টারনেট ব্যবসায়ীদের চক্রটি এর ব্যবহার বিলম্ব করতে নানামুখী তৎপরতা চালাচ্ছে। বারবার এর সংযোগ ক্যাবলে হানা দিচ্ছে। তাছাড়া সাবমেরিন কেবল চালু হওয়ার পর এর ব্যবহারবিধি, সংযোগসেবা, প্র¯-াবিত ব্রডব্যান্ড নীতিমালা ও এটি ব্যবহারের খরচ এখনও চূড়াš- করা হয়নি। ফলে এর সম্পূর্ণ সুফল পাওয়া যাচ্ছে না।

বিশ্বের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লক্ষ্যে ও তথ্যপ্রযুক্তির দ্রুত বিকাশের জন্য ইনফরমেশন সুপার হাইওয়েতে বাংলাদেশের অংশগ্রহণের আবশ্যকতা কতটুকু তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। তবে কতিপয় দুষ্কৃতকারীর জন্য দেশবাসী এর পূর্ণ সুফল ভোগ করতে পারছে না। দেশের উন্নয়ন-অগ্রগতির কথা বিবেচনা করে প্রশাসনকে সাবমেরিন ক্যাবলের দিকে বিশেষভাবে নজর দেয়া উচিত।

সামান্য পরিবর্তন ব্যতীরে, জাকির হোসেন সরকার'র লেখার অবিকল কপি


Wednesday, November 28, 2007

দিননামাচা: গ্রামীণ ফোনের শুয়রের বাচ্ছা মার্কা কর্মের ফলে ভোগান্তির বিবরণ মাত্

সেই কবে ডাইরি লিখতাম, বাবার কাছ থেকে শেখা। প্রেম করতে ইচ্ছে হয় কিন্তু পারিনা- এই দুঃখ ঢাকার জন্য ডাইরি লিখা শুরু। তারপর একসময় শেষও বটে। কিন্তু ৭ বছর পর আবার আজকের দিনকার নামাচাটা লিখতে হলো। কিন্তু এবার আর প্রেম পিরিতি নয়-এবার গ্রামীণ ফোনের শুয়ের বাচ্ছা মার্কা কর্মের ফলে ভোগান্তির বিবরণ মাত্র:

সকাল ৯:০০ টা
১. অধ্যক্ষ আবুল বাসার স্যারকে ফোন করার কথা, কিন্তু পারিনি
২. আউয়াল ভাইকে ফোন করার দরকার, পারিনি
৩. কাজলকে দরকার কিন্তু ফোন করতে পারলাম না
ই-মেইল
১. ই-মেইল চেক করা গেল না
২. ড. মাহবুব একটা রিপোর্ট পাঠানোর কথা গতকালে, কিন্তু চেক করতে পারছি না


সকাল ১১:০০ টা
১. সমাজসেবা বিভাগে যাওয়ার কথা-ডিডি সাহেব আছেন কিনা খবর নেয়া দরকার; কিন্তু মোবাইল চলে না
২. সোনাপুর কলেজে ০২ তারিখের প্রোগ্রামের অগ্রগতি জানা দরকার, কিন্তু ফোন করা যাচ্ছে না
৩. গণসাক্ষরতায় তপন দা’র সাথে কথা বলতে হবে- উনাকে আমন্ত্রণ জানানো ও প্রোগ্রামের খরচের বিষয়ে কিন্তু ফোন কারবার করে না
ই-মেইল
১. আজকেই বিএফএফ-এ একটা প্রকল্প প্রস্তাবনা মেইল করার কথা,-প্রকল্পের আর্থিক দাম ০৬ লাখ টাকা; কিন্তু পারছি না।
২. আউয়াল ভাই একটা প্রকল্প প্রস্তবনার ড্রাফট মেইল করবেন, কিন্তু পারছেন না- এই প্রস্তাবনাটি চুড়ান্ত করে আগামিকাল জমা দিতে হবে। এটির আর্থিক মূল্য কমবেশি ১০ হাজার মার্কিন ডলার
৩. বিটিএনের আমন্ত্রনপত্র পেয়েছি-তাদের কনপার্মেশান মেইল করা দরকার, কিন্তু পারছি না
৪. দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ে আইসিটি’ নিয়ে একটি ডকুমেন্ট ডাউনলোড করা দরকার, কিন্তু পারছি না। বিকেলে এ বিষয়ক একটি সেমিনারে কথা বলতে হবে

বিকেল ৫:০০টা
১. অফিস টাইম শেষ, কার্যত কোন যোগাযোগ হয়নি
২. ডিসি সাহেবকে ফোনে পেলাম না
৩. মিটিংয়ে আসার জন্য এডিসিকে তাগাদা দেবার কথা দিতে পারিনি, তিনি সভায় আসেননি
৪. রুদ্রকে বারবার ফোনে চাচ্ছিলাম- পেলাম না
৫. টেলিটকের সিমে টাকা রিচার্জ করতে হলো

১. কোন ইমেইল পেলাম না
২. কাউকে মেইল করা হলো না
৩. শামীম আরেফিনকে মেইল করতে পারলাম না
৪. কালকে ঢাকায় উন্নয়ন ধারার একটা প্রোগ্রাম আছে, যেতে পারবো না; কিন্তু নয়ন ভাইকে ফোন কিংবা মেইল করতে পারলাম না
৫. মনি’র আজকে প্রথম অফিস দিন, কিন্তু উইশ করা হলো না
৬. রোকু বার বার ফোন দিচ্ছে কিন্তু রিসিভ করলে কেটে যায়- বোধ হয় বন্ধুত্বটা থাকবে না

এসব সমস্যা তৈরি হচ্ছে গ্রামীণ ফোনের কারণে। আজ সকাল থেকে নোয়াখালীতে গ্রামীণ ফোনের নেটওয়ার্ক নেই। আমার সমস্যা ও ক্ষতির পরিমান খুবই সামান্য্। কিন্তু আমার মত আরো অনেকেই এরকম হাজারো সমস্যা হচ্ছে, ক্ষতি হচ্ছে বিরাট অংকের। আমরা এ ক্ষতি ও সমস্যার একচি সারণী করা দরকার। দরকার এ সমস্যা ও ক্ষতিসমূহের জন্য ক্ষতিপূরণ দাবির। সেবাপ্রদানকারী সেবাসরবরাহের ক্ষেত্রে সমস্যা থাকতে পারে। কিন্তু আমরা মনে রাখতে হবে আজকের এ বিড়ম্বনার জন্য জিপি আমাদের কোন নোটিশ দেয়নি। এ ক্ষতির তালিকা পূর্ন রূপ দানে আপনার সহায়তা চাই।

আমাদের এ সমস্যা তৈরি ও ক্ষতি সাধনের জন্য জিপি’র আর্থিক শাস্তি হওয়া উচিত।

Friday, November 23, 2007

ICT takes root in Bangladesh

By Shahidul K K Shuvra
....................................................................

ICT industry has been branded few years ago as a thrust sector in our
country. Many hi-tech experts think that like garment industry the
sector can earn much from the international software market.
E-Governance is a must for ensuring better services as well as for
creating transparency at the all levels of the government.

We started using computer here from 60s while many developing nations
could not even imagine on the emerging power of info-tech. But compare
to our neighbouring countries we came in the race of info-tech very
lately. We still have lack of confidence for investing in the sector as
well as being sluggish in taking bold steps with a new vision. Many
opportunities for software, hardware and computer re-exporting are
slipping out of our hands. We expected gaining successes from exploring
the SEA-ME-WE-4 submarine cable at Jhilonza in Cox's Bazar
It is very strange that we could not build up a strong ICT
infrastructure for grabbing international businesses and making offices
paperless. Our ICT ranking in international area is below a hundred. We
could not place ourselves in the remarkable stage of the e- readiness
ranking. The cover story of the Weekend of The Independent has given a
brief sketch of our ICT industry.
Submarine cable without ICT infrastructure
Our country's log on to the submarine cable network indeed was a
breakthrough in the history of our ICT industry. The fibre optic
connection is supposed to give our ICT sector a mammoth data and
information transfer capacity. The speed of data transfer capacity will
make it possible to transfer big files relating to the likes of
software, data entry, music, movie, drama etcetera. Overseas call charge
should be falling noticeably.
Our country signed the submarine cable accord with a consortium in 2004
for installing the fibre optic networks underneath the Bay of Bengal at
a cost of Taka 628 crore. The 20,000 kilometre SEA-ME-WE-4 submarine
cable project involved 14 countries of three continents from Singapore
to France for 15 years. The South East Asia-Middle East-West Europe-4
project connects our country with undersea fibre-optic cable passing
from Singapore through Malaysia, Thailand, Bangladesh, India, Sri Lanka,
Pakistan and a number of Middle-Eastern countries to finally land in
France. Now our country has a 10-gigabyte data-transfer capacity per
second, 68 times higher than the current speed.
According to an analysis, voice and info-dependent software industry of
our country will need between 5Gbps to 10Gbps by 2010, which is almost
enough to fulfil our country's present requirement and further data
transfer capacity could be increased by additional investment, if we
need more data transfer capacity.

Nigeria logged on to submarine cable some years ago than us, but failed
in exploring the potentialities of the cyber connection as it lacked the
supporting required infrastructure. So despite having submarine cable,
many countries failed, like Nigeria, to achieve their goals in promoting
the rich prospect of the ICT and telecommunication industries. Before
joining global fibre optic connection a country needs the requisite
infrastructure for being able to benefit fully from the submarine cable.
It is very saddening to note that the requisite ICT infrastructure is
not available in our country.

The submarine cable connection is lagging behind for lack of back up
support. Frequent disruptions of the connecting by sabotage is causing
huge damage to the businesses as well as IT sector. For the disruption
we have to reinstall previous satellite based connection, which is so
slow. Many countries enriched their cyber and telecommunication sectors
by joining many submarine cable connections. Currently Myanmar and our
country are the only sea-accessing countries in this region having only
one submarine cable.
Software export and outsourcing
Many examples are shown in print and electronic media about how India
and China benefited from global outsourcing. Their earnings derived on
outsourcing business from Europe and US are now giant contributions to
their GDPs. Not only are the two countries beneficiaries from
participation in the process of outsourcing; but also Malaysia,
Philippines, Nepal and Africa
Our software export stands at 7.2 million US dollar in FY 2003/4, a
growth rate of more than 70 per cent over the previous year. In the
first six months (July-Dec, 2004) of the fiscal year (FY 04/05), the
growth rate has been more than 120 per cent.
The current situation in the country is pushing IT people towards
software export and students are heading for expatriate jobs. The both
tendencies are contradictory to promoting software export. Software
industry is always suffering for dearth of skilled manpower.
Domestic software
Only concentrating on outsourcing will not expand our IT expertise.
There is no creative work in outsourcing. You have to work here
according to the instruction from your foreign bosses.
We should create demand for local software besides striving to grab
overseas markets. We need to develop our domestic software market
profitably. Then we will be able to increase the number of IT graduates
and they will get good job opportunity in their own country. In such way
our expertise on ICTs and infrastructure will begin to improve.
One of the requests of BASIS to the government is allocating 2 per cent
of ADP for IT spending. To make E-Governance a success story its has
been suggesting that our government should spend 100 core Taka for
E-Governance software. According to its information the market size of
software and IT enabled service industry is estimated to be more than
Taka 300 crore every year in our country. Along with hardware, for
example – PC, server, network equipment, Internet and other different
network services; the total ICT industry size would be roughly Taka
1,000 crore each year.
Bangla computing
There is controversy about the Bangla keyboard. We have got a Bangla
standard keyboard after 19 years of endeavours and experiments.
Professor Munir Chowdhury designed a keyboard in 1965 for the Bangla
typewriter. Then in the 80s there were many endeavours by individuals
and groups to make a standard layout for the Bangla keyboard. In 2004
the Bangla keyboard was finalised by the representatives of Bangladesh
Computer Council, Bangla Academy, Bangladesh Standard and Testing
Institute (BSTI), Dhaka University, Bangladesh University of Technology
and Shahajahal Science and Technology University. But immediately after
the finalisation, Mostafa Jobbar of Bijoy software claimed the Bangla
keyboard was nothing but a copy of his Bijoy software and thus it was a
violation of the copyright law.
You will see numerous Bangla composing software in the market. All
composers cannot be acquainted with all the several varieties of
software. In fact, we do not require so many varieties. However, files
cannot be saved in your computer, if you do not install matchable
software and font in your computer.

To solve the Bangla computing problem, our programmers are taking help
from Unicode. It is an international programme, which has been universal
from the 1990s. Unicode is the unique programme for giving specific
number to each character of any language. It does not care what is the
language or programme or which is its platform. The programme assigns
numbers for an alphabet of any language. That is why the encoding system
is becoming internationally acceptable. Unicode consortium is
responsible for maintaining and upgrading the programme.
Previously we used to compose Bangla by using the English alphabet, we
had no codes for Bangla composing. So now Unicode can remove English
influence from our composing operation. However, we need more time to
standardise our keyboard. Bangla conjuncts are complicated; therefore,
the standardisation should come through necessary stages for the final
edition. Suggestions were proposed by some programmers to solve the
complication in spelling. They advised reducing a few alphabets for easy
and quick computing. Blind lovers of our language opposed outright the
idea of leaving out a few alphabets. Liberal perspective is needed here.
Conservative China has recently been changing their vertical writing.
For comfortable composing they have started writing horizontally on the
computer screen.

Developing grammar and spell checking software will be a challenging job
for our programmers. If we want to write correctly, we have to develop
spelling and grammar software like MS-Word, which gives us good sense of
grammar and spelling when composing in English. One of the primary
requirements for introducing Bangla operating system in our country is
developing data based dictionary and thesaurus. Bangla linguists and
programmers jointly have to write the vital data base systems. Bill
Gates of Microsoft said during his visit in the country Windows will
include Bangla in its next edition.
Translating software English to Bangla can be a way of enlightening
people. That kind of software development in our country is possible if
large number of programmers would be assigned to develop the translation
software. However, accurate translation is not yet imaginable with the
knowledge of fourth generation computer. But English information
contents of a write up can be converted comprehensively into Bangla. We
need to popularise Bangla computing in every sector besides English,
especially if we are to accelerate local development and poverty
alleviation.
Software piracy

Recently the so-called finding of IDC mentioned our country has been
ranked with the fourth piracy rate in the world. According to their
study more than 9 out of 10 software installed on new personal computers
in 2006 in our country was unlicensed or obtained illegally through
software theft. There is a big question against the study and certainly
IDC is serving purpose of a few corporate people.

Software piracy pioneers and open source heroes are pitted against one
another regarding to the issue of copyright and piracy. Open source
software is the demand of one group who are advocating that software
needs to be universal and everybody will access it from anywhere in the
world. They claim high commercialisation of software should banned. The
other group is against the pirated software because they say the
industry will never get a boost without handsome value to the works
software engineer. Therefore, pirated software should be prohibited
everywhere in the world.

Although some Western software industries are making special version of
their software for developing countries and offering discount, this is
still not affordable for non-commercial users. That is why, even after
offering these reduced prices, software piracy continues to be rampant
here, as in other developing countries; even in the developed world.

The moral or ethical concept of pirated software is, particularly in
public knowledge, different in those countries that are far behind in
implementing international copyright laws or Intellectual Property (IP)
acts in their countries. In these countries the general mass do not have
much basic idea about what is software piracy, even a number of IT
vendors themselves are not clear about CD piracy being legal or illegal.

Software engineers of our country will not get encouraged while our
authority is neglecting to enforce laws to protect Intellectual
Properties (IP). Primarily we should stop local CD and software piracy
for the sake of encouraging creativity and talent. It is in fact true
that our general computer education and diverse computer use are not so
expensive like some countries because pirated software is available in
our country.
Mobile phone penetration
A study showed to maintain a phone set you have to pay only 14 per cent
cost for mobile phone, 15 per cent for tax and 71 per cent for service
charges. So affordability in keeping a phone set depends on paying phone
bill. So now price of SIM card and phone set is not customers' main
headache.
The mobile phone was so expensive in 1984 in the international market.
About 1800 dollars rich people had to pay for buying the phone sets,
which were even not enriched with many options like the present sets
have. A survey in 2003 showed us less than 100 dollars you need to buy a
set from the international market and its price is declining. Similarly
mobile phone in our country once was out of grip of the commoners. Now
less than 2000 TK you can buy a phone set.
There is significant impact on a country's economic growth for the phone
penetration. Infodensity accelerate growth of GDP. Increase of 10 mobile
phones per 100 people boost GDP by 0.6 percentage points.
In the context of our country it is appearing that mobile phone is
causing teledensity more than computer with Internet. For lack of proper
electricity still we have difficulty in booting up computer use in the
rural areas. But a mobile phone set with better battery you do not need
regular electric charging. The phone is more user-friendly than
computer; illiterate people even can operate the phone for calling and
receiving call. Proper guidance can make them capable to explore other
options of the mobile phones.
Open source
To save huge investment in establishing E-Governance and domestic uses
of software we can popularise open source software besides the
commercial software application. In front of the country there is big
money saving option with open source software. Open source operating
system of Unix and Linux now are more virus protective and server
manoeuvrable than Windows.
Although open source software developers have introduced a different
kind of business. They are saying the 'source codes' of the open source
software to be free for all users. However, based on these 'source
codes', whatever is developed can be sold to clients. Now Red Hat Linux
is offering about 3000 Taka for the software in our country, a price
that is just a little bit high in the context of our country, especially
when Microsoft is offering especial discount for the developing nations.
Cover story of Weekend Magazine of The Independent
23 November
http://www.theindep endent-bd. com <http://www.theindependent-bd.com>
The writer is In-charge of IT and science pages
Cell- 01715245459 after connecting our nation with the global
super-speed- info-highway. have become similar beneficiaries like the
two pioneer outsourcing countries.

Thursday, November 22, 2007

বৈদেশিক বিনিয়োগ সম্পর্কিত চাপাবাজি

চাপা ১: বৈদেশিক বিনিয়োগের ফলে রপ্তানী বাড়ে, আমদানী কমে এবং এর মাধ্যমে
বৈদেশিক লেনদেনের ভারসাম্য রক্ষা হয়।

খন্ডন: প্রকৃতপক্ষে বৈদেশিক বিনিয়োগ কোন একটি দূর্বল অর্থনীতির দেশের বৈদেশিক
লেনদেনের ভারসাম্যকে আরও বেশি সংকটাপন্ন করে তোলে। কিভাবে ? আমদানী করা
যন্ত্রাংশ, কাঁচামাল, নকশা, প্রকৌশল-জ্ঞান ইত্যাদির খরচ উত্পাদী পণ্যের রপ্তানীর ফলে
প্রাপ্ত আয়ের চেয়ে বেশি দেখানো হয়। ফলে একদিকে আমদানি খরচ বাবদ বিপুল পরিমান
বৈদেশিক মুদ্রা সরাসরি বিদেশে পাচার করা হয় অন্যদিকে লোকসান দেখানোর মাধ্যমে
বাঁচা যায় ট্যাক্সের হাত থেকেও।
বহুজাতিক কোম্পানিগুলো উত্পাদিত পণ্যটিকে অন্যকোন দেশে অবস্থিত তাদেরই কোন
শাখা/সহযোগি কোম্পানির কাছে বিক্রি করে। আর এই আন্তঃকোম্পানি লেনদেনের মাধ্যমে
রপ্তানী পণ্যের মূল্য তুলনামূলকভাবে কম দেখানো হয়, ফলে সংশ্লিষ্ট দেশটি বৈদেশিক
মুদ্রা এবং ট্যাক্স বাবদ বিপুল আয় থেকে বঞ্চিত হয়। এই পদ্ধতিটি করপোরেট দুনিয়ায়
'ত্রিভুজ বাণিজ্য' হিসেবে ব্যাপক পরিচিত। কম মূল্যেও এই রপ্তানিটি করা হয় এমন
এলাকায় যেখানে ট্যাক্সের হার কম বা একেবারে নেই, যেমন সিঙ্গাপুর বা বারমুডা।
তারপর সেই ট্যাক্সস্বর্গ থেকে পণ্যটিকে প্রকৃত বাজারমূল্যে তার চুড়ান্ত গন্তব্যে রপ্তানি
করা হয়।
আন্তঃকোম্পানি লেনদেনের ক্ষেত্রে ত্রিভুজ বাণিজ্য করা হয় পণ্য উত্পাদনের জন্য
প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি আমদানির বেলায়ও। তবে এ ক্ষেত্রে পণ্যের অব-মূল্যায়নের পরিবর্তে
করা অতি-মূল্যায়ন। উদ্দেশ্য কিন্তু একই- ট্যাক্স ফাঁকি। এভাবে বিনিয়োগ যত বাড়তে থাকে
তার সাথে বাড়তে থাকে পাচার হওয়া বৈদেশিক মুদ্রার পরিমাণ। ২০০৫ সালের মে মাসে
ভেনিজুয়ালার সরকার নব্বই দশকের পর থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত বৈদেশিক কোম্পানিগুলোর
১০০ কোটি ডলারেরও বেশি ট্যাক্স-ফাঁকির এক হিসাব প্রকাশ করে। রাশিয়ার পুরো তেল
এবং গ্যাস সেকটরটিকেই হজম করে ফেলেছে বিদেশী বিনিয়োগকারী এবং তাদের স্থানীয়
দালাল চক্র। এরকম দুটি চক্রের হোতা প্লাটোন লেবেডেফ ও মিখাইল খদরকভস্কি কে ২৯
বিলিয়ন ডলার ট্যাক্স ফাঁকির অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত করা হয়।

চাপা ২: বৈদেশিক বিনিয়োগ একটি দেশের রপ্তানী খাতকে অধিকতর প্রতিযোগিতামূলক করে
তোলে এবং স্থানীয় বাজারেরও বিকাশ ঘটায়।

খন্ডন: প্রকৃতচিত্র হলো বিনিয়োগকারীরা স্বল্পমূল্যে লোভনীয় খনিজ সম্পদ কেনে এবং অতি
অল্প মূল্য সংযোজনের মাধ্যমে বা কোন মূল্য সংযোজন ছাড়াই বিদেশে রপ্তানী করে। এভাবে
কোন মূল্যসংযোজন ছাড়াই মূল্যবান প্রাকৃতিক সম্পদ বিদেশে পাচার করার মধ্যেই রপ্তানী
খাতে প্রতিযোগিতামূলক হওয়ার সকল মহিমা নিহিত!
আর স্থানীয় বাজার সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে দেখা যায় বিভিন্ন সেবাখাত যেমন:
টেলিকমিউনিকেশন ইত্যাদি পুঁজিঘন খাতের ব্যাপক বিকাশের মাধ্যমে বিপুল পরিমান
বৈদেশিক মুদ্রা স্রেফ সামান্য ট্যাক্সের বিনিময়ে বিনিয়োগকারি বহুজাতিক কোম্পানিটি
তুলে নিয়ে যায়। আর পানি, বিদ্যুত, যাতায়াত ও পরিবহন ইত্যাদি খাতে মাত্রাতিরিক্ত
ভাড়া আদায় করার ফলে স্থানীয় বাজারের সংকোচন ঘটে যার ফলাফল স্বরূপ একদিকে যেমন
লোকবল ছাটাই করা হয় অন্যদিকে তেমনি এই সেবাগুলো ক্রমশঃ দরিদ্র ও নিম্ন আয়ের
মানুষের নাগালের বাইরেও চলে যায়। বলিভিয়ায় নব্বই দশকের মাঝামাঝি সময়ে প্রাকৃতিক
গ্যাস ও তেল খাতের বেসরকারিকরণ এইসব খাতে বৈদেশিক বিনিয়োগের ফলাফল স্বরূপ
বিনিয়োগকারি বিপুল পরিমাণ মুনাফা লুটে নিলেও স্থানীয় অর্থনীতিতে এর প্রতিক্রিয়া হয়
ভয়ংকর। গ্যাস ও পেট্রলিয়াম-জাত পণ্যেও প্লান্টগুলোতে হাজার হাজার শ্রমিক চাকুরিচ্যুত
হয়। অন্যদিকে স্থানীয় নিম্ন আয়ের ভোক্তাদের আওতার বাইরে চলে যায় এসব পণ্য।

চাপা ৩: বৈদেশিক বিনিয়োগের ফলে ব্যাপক কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়, শ্রমিকের মজুরী
বাড়ে এবং জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন হয়।

খন্ডনঃ যে কোন বিনিয়োগের ফলে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হওয়ার বিষয়টি অনেকগুলো সূচকের উপর
নির্ভরশীল: বিনিয়োগের ধরণটি কি শ্রমঘন না পুঁজিঘন, সংশ্লিষ্ট খাতটিতে বিদেশী
বিনিয়োগের ফলে দেশীয় শিল্প-প্রতিষ্ঠানগুলো এর সাথে প্রতিযোগিতায় টিকবে কি না,
যদি না টেকে তবে সে ক্ষেত্রে কর্মসংস্থান হারানো শ্রমিকের তুলনামূলক সংখ্যা ইত্যাদি।
সাধারণভাবে উন্নত পুঁজিবাদী দেশে শ্রমিকের উচ্চ মজুরীর প্রতিক্রিয়া স্বরূপ তৈরী হওয়া
পুঁজিঘন প্রযুক্তি ও যন্ত্রপাতি ও চালনার জন্য তুলনায় অনেক কম শ্রমিকের প্রয়োজন হয়।
ফলে বিনিয়োগের সার্বিক প্রতিক্রিয়া হয়ে দাঁড়ায় ঋণাত্মক।
আর মজুরিরি উচ্চহারের ব্যাপারে বলা যায় তৃতীয় বিশ্বের অনুন্নত একটি দেশের অনুন্নত
একটি কাঠামো থাকা সত্বেও সেসব দেশে বৈদেশিক বিনিয়োগ আসার গুটিকয়েক কারণের
মাঝে একটি হলো সস্তা-শ্রম। যে বিনিয়োগকারী সস্তা শ্রমের জন্য সাত-সমুদ্দর পাড়ি
দিয়ে অন্য একটি দেশে আসে সেই বিনিয়োগকারীর বিনিয়োগের সুফল হিসেবে মজুরীর
উচ্চারকে উপস্থাপন করা স্রেফ হাস্যকর। এ প্রসঙ্গে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের সিঙ্গুরে টাটার
প্রস্তাবিত মোটর গাড়ি কারখানায় যে বিশেস পদ্ধতিতে গাড়ি তৈরী করা হবে সেই
'ম্যানটেক' পদ্ধতির কথা উল্লেখ করা যেতে পারে। পেন্টাগণের পৃষ্ঠপোষকতায় ১৯৭৮ সালে
সালে 'ম্যানটেক' নামক প্রকল্পে উদ্ভাবিত পদ্ধতিতে বাড়তি মুনাফার উদ্দেশ্য কী, তা
টাটাদের সিঙ্গুর মোটরগাড়ি প্রকল্পের পটভূমিতে একটু দেখে নেয়া যেতে পারে।
টাটার প্রস্তাবিত মোটর গাড়ি কারখানার মূল কারখানাটি হবে স্রেফ একটি যন্ত্রাংশ
জোড়া দেয়ার কারখানা। কোন যন্ত্রাংশই টাটা কর্তৃপক্ষ উত্পাদন করবে না। সেগুলো
উত্পাদন করবে বিভিন্ন ছোট ছোট ভেন্ডর কোম্পানী। প্রচলিত শিল্প আইন অনুসারে সব
যন্ত্রাংশ যদি টাটার মূল কারখানায় তৈরী হয় তবে এর সঙ্গে জড়িত সব শ্রমিককেই (যার
সংখ্যা সরকারি হিসাবে ১১ হাজার হওয়ার কথা) মোটর গাড়ি শিল্পের প্রচলিত মজুরি
দিতে হতো এবং অন্য সংগঠিত ক্ষেত্রের মত তাদেরও কিছু কিছু অধিকারও সুরক্ষিত থাকতো।
ম্যানটেক ব্যবস্থায় সেদেশের সরকারের বক্তব্য ঠিক হলে ৮০০ জন হবেন মোটর গাড়ি
শিল্পের শ্রমিক, বাকি প্রায় ১০০০০ জন হবেন অসংগঠিত ক্ষেত্রের শ্রমিক যাদের মজুরি,
কাজের সময়, চাকুরির নিরাপত্তা বলতে কিছুই থাকবে না। লেদ মেশিনে যে শ্রমিক কাজ
করবেন, পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান অবস্থা অনুযায়ী তাঁর দৈনিক মজুরি হবে ৮০ থেকে ১০০
টাকা। মটর গাড়ি শিল্পের মজুরি ব্যবস্থা অনুযায়ী দু থেকে আড়াই গুন পাওয়ার কথা। শুধু
ভারতের টাটা কেন, বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান বিদেশী বিনিয়োগকারী বহুজাতিক
মোবাইল কোম্পানিগুলোও ঠিক এই পদ্ধতিতে শ্রম শোষণ করে বিপুল মুনাফা কামিয়ে নিচ্ছে।
বিদেশী বিনিয়োগের ফলে সৃষ্ট কর্মসংস্থান বিষয়ে জাতিসংঘ একটি গবেষণা চালায়।
রিপোর্টটির কিছু অংশ এ প্রসঙ্গে উল্লেখ করা যেতে পারে:
"বিদেশী ফার্ম সমযোগ্যতার শ্রমিককে স্থানীয় ফার্মেরও চেয়ে বেশী মজুরী দিতে পারে।
এফডিআই যেহেতু দক্ষ শ্রমিক নিয়োগ করে সেহেতু এর ফলে দরিদ্র অদক্ষ শ্রমিকের কোন
উপকার হয় না বরং দক্ষ/অদক্ষ শ্রমিকের শ্রম-পার্থক্য বেড়ে যায়............।"
প্রতিবেদনটিতে আরো বলা হয়েছে:
"বৈদেশিক ফার্ম স্থানীয় ফার্মের চেয়ে বড় হয় এবং ফলে এটা ধরে নেয়া স্বাভাবিক যে
নতুন নতুন ক্ষেত্রে বৈদেশিক বিনিয়োগ স্থানীয় বিনিয়োগের চেয়ে অধিক কর্মসংস্থান
করবে। কিন্তু বৈদেশিক বিনিয়োগ ছুটতে থাকে স্থানীয় শিল্পগুলোর একীভবন ও আত্মীকরণের
পেছনে। ফলে কর্মসংস্থান বাড়বেই একথা বলা যায় না। যদি বিদেশী কোম্পানীগুলো
অধিকতর পুঁজিঘন হয় তবে শিল্পখাতে কর্মসংস্থান কমে যাবে(যদিও কিছু শ্রমিকের আয়
বাড়তে পারে!)। যদি সেই কোম্পানী স্থানীয় কোম্পানীর সাথে প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়
তবে অর্থনীতির অন্যান্য খাতেও কর্মসংস্থান কমে যাবে.............।"

চাপা ৪: বৈদেশিক বিনিয়োগের ফলে গ্রহীতা দেশটি প্রযুক্তিগত ভাবে উন্নত হতে পারে।
বৈদেশিক বিনিয়োগ না হলে একটি অনুন্নত দেশের পক্ষে যা অসম্ভব।

খন্ডনঃ বাস্তবে "প্রযুক্তি স্থানান্তরের" মানে হলো পুঁজিঘন জটিল যন্ত্রপাতির স্রেফ
ব্যবহারের কলাকৌশল রপ্তানী। আর কোন একটি প্রযুক্তি গুটিকয়েক শ্রমিক স্রেফ ব্যবহার
করা শিখলেই সে দেশ প্রযুক্তিতে উন্নত হয় না। এর প্রয়োজন দেশটির বিজ্ঞান ও
প্রযুক্তিতে নিজস্ব গবেষণাকে শক্তিশালী করা। বহুজাতিক কোম্পানী কেবল তার মুনাফার
জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি রপ্তানী করে, সেসব যন্ত্রপাতি চালনা ও মেরামতের জন্য
বিদেশী পরামর্শ নিয়োগ করে কিন্তু কখনই তার গবেষণাগারটিকে স্থানীয় পর্যায়ে
সম্প্রসারিত করে না। যে কারণে গ্রহীতা দেশটি সেই প্রযুক্তির জন্য বিভিন্নভাবে
বিনিয়োগকারী কোম্পানী এবং তার দেশের উপর আরো বেশী নির্ভরশীল হয়ে পড়তে থাকে।
ফলে, বিনিয়োগের ফলে প্রযুক্তি স্থানান্তর বলতে যা ঘটে তা হলো বিনিয়োগকারী
কোম্পানীর সহযোগী যন্ত্র উত্পাদনকারী কোম্পানীর আরেকটি নতুন বাজার সৃষ্টি হয়।
আবার অনুন্নত অবকাঠামো থাকা সত্বেও যে কয়টি কারণে বৈদেশিক বিনিয়োগ একটি অনুন্নত
দেশে আসে তার একটি কারণ ইতিপূর্বে বলা হয়েছে- শ্রমের নিম্ন মূল্য। আরেকটি বড় কারণ
হলো বিশ্বজুড়ে ক্রমশ গড়ে উঠা পরিবেশ সচেতনতা। বিনিয়োগকারী কোম্পানী যখন নিজ
দেশে ক্রমাগত পরিবেশের হুমকি স্বরূপ প্রযুক্তিটি ব্যবহারে বাঁধা পেতে থাকে এবং ফলত:
কারখানার বর্জশোধনে উত্পাদন ব্যয় ক্রমাগত বাড়তে থাকে তখন সেই কোম্পানীটি বৈদেশিক
বিনিয়োগের মহান কর্মটি সম্পন্ন করে।

এসকল কারণে যতদিন যাচ্ছে ততই বৈদেশিক বিনিয়োগ নিয়ে বিশ্বব্যাংক, আই.এম.এফ.,
বহুজাতিক কোম্পানী ও তাদের স্থানীয় দালালদের করা চাপাবাজি জনগণের কাছে পরিস্কার
হয়ে আসছে। তৃতীয় বিশ্বের দেশে দেশে জনগণ বৈদেশিক বিনিয়োগের নামে প্রাকৃতিক সম্পদ
লুন্ঠন, সস্তা-শ্রম শোষণ, আর জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশের ক্ষতি সাধনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ
গড়ে তুলছে। বিশেষত ল্যাটিন আমেরিকার দেশগুলোতে একের পর যে গণজাগরণ ঘটে চলেছে
তার অন্যতম অনুঘটক হলো বিনিয়োগের নামে এই সম্পদ লুন্ঠনের বিরুদ্ধে জনগণের পুঞ্জীভুত
ক্ষোভ। যেহেতু জনগণ উপলব্ধি করছে যে এই বিনিয়োগের নামে সম্পদ লুন্ঠন অনুমোদনের
সিদ্ধান্তটি একান্তই রাজনৈতিক এবং এর সাথে রাষ্ট্রক্ষমতার সম্পর্কটি যুক্ত, তাই সেই
গণ আন্দোলন গুলো স্বাভাবিকভাবে চালিত হচ্ছে চুড়ান্ত অর্থে রাষ্ট্র-ক্ষমতা দখল এবং তার
মাধ্যমে একটি সামাজিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তোলা যার মূলনীতি মুনাফার বদলে হবে
সাম্য ও ন্যায়।
- দিনমজুর <http://www.somewhereinblog.net/blog/dinmojurblog>
http://www.somewhereinblog.net/blog/dinmojurblog/28746213/

অর্থনৈতিক বৈষম্যঃ বিশ্ব-পরিস্থিতি

২০০৬ সালের ডিসেম্বর মাসে জাতিসংঘ বর্তমান বিশ্বে ব্যক্তিগত সম্পদের বৈষম্য
সম্পর্কিত যে রিপোর্টটি প্রকাশ করে তা থেকে প্রকৃত চিত্রের একটি আংশিক ধারণাই আমরা
পেতে পারি, যে চিত্রে আমরা দেখি বিশ্বের ধনীতম অংশটির হাতে বিশ্বসম্পদের
সিংহভাগ কেন্দ্রীভূত হতে এবং উল্টাদিকে বাকি বিশ্বের কাছে আছে সীমাহীন দারিদ্র ও
অর্থনৈতিক অনিশ্চিয়তা।

ওয়ার্ল্ড ইনস্টিটিউট ফর ডেভলোপমেন্ট ইকোনোমিক রিসার্চ (WIDER)- ২০০০ সাল থেকে
সংগৃহীত ডাটার উপর নির্ভর করে যে রিপোর্ট প্রকাশ করেছে তাতে দেখা যায়, দুনিয়ার
প্রাপ্তবয়স্ক মানুষদের শীর্ষ ১% (প্রায় ৩৭ মিলিয়ন লোক) এর হাতে আছে দুনিয়ার মোট
সম্পদের ৪০%। শীর্ষ ২% এর হাতে আছে ৮৫% সম্পদ। এখানে সম্পদের হিসাবটি করা হয়েছে
শুধুমাত্র মানুষের বৈষয়িক ও অর্থনৈতিক সম্পদকে গণনায় নিয়ে।
অপরদিকে, দুনিয়ার প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে তলানির অর্ধেক মানুষের(১.৮৫ বিলিয়ন লোক)
হাতে আছে দুনিয়ার মোট সম্পদের মাত্র ১%।
এ থেকে বুঝা যায় যে, দুনিয়ার শীর্ষ ১% লোকের হাতে যে সম্পদ আছে তা তলানির ৫০%
লোকের মোট সম্পদের তুলনায় ৪০ গুন এবং তলানির ৯০% লোকের মোট সম্পদের ৩ গুন।
অন্যভাবে, রিপোর্টটিতে প্রকাশক বলেছেন, " গড়ে শীর্ষ ১০% লোক, তলানির ১০% লোকের
চেয়ে ৩০০০ গুন ধনী এবং শীর্ষ ১% লোক তলানির ১% লোকের চেয়ে ১৩,০০০ গুন ধনী"।
রিপোর্টটি প্রস্তুতির সময় শুধু ২০ বছর বয়সী বা তদুর্ধ্বদেরকে গণনায় ধরা হয়েছে। এই
রিপোর্টটিতে কিছু সীমাবদ্ধতা ছিল, তা হল- ব্যাপক হারে তথ্য বা ডাটার অপ্রতুলতা,
বিশেষত দরিদ্রতর দেশসমূহের ডাটা ছাড়াই এই গবেষণাটি চালানো হয়, সেই সাথে
দুনিয়ার শীর্ষমাত্রার ধনীদের অভ্যন্তরীন অনেক কিছুই এর আওতামুক্ত থেকে গেছে।
প্রকৃতপক্ষে, দুনিয়ার মোট সম্পদের আরো অনেক বড় অংশ কেন্দ্রীভূত হয়ে আছে শীর্ষ ১% এর
এক দশমাংশ লোকের হাতেই।
গবেষণাপত্রটি বিশ্বের অর্থনৈতিক বৈষম্যের এই চিত্র উপস্থাপনের সাথে সাথে আঞ্চলিক
বৈষম্যও তুলে ধরেছে। যথারীতি বিশ্বসম্পদের সিংহভাগ কেন্দ্রীভূত আছে খুব অল্প কয়টি
দেশে। এবং এই 'ধনীতম'' দেশেও আছে বিশাল বৈষম্য।
যুক্তরাষ্ট্রে মাথাপিছু গড় সম্পদ ১৪৪,০০০ ডলার, এবং এটি দুনিয়ার দেশসমূহের মধ্যে
সর্বোচ্চ, যেখানে ভারতে মাথাপিছু গড় সম্পদের পরিমাণ ৬৫০০ ডলার, যেটি সর্বনিম্ন
(যেসব দরিদ্র দেশের ডাটা পাওয়া গেছে তাদের মধ্যে)। আর, যুক্তরাষ্ট্রেই সবচেয়ে
বেশী সম্পদ কেন্দ্রীভূত আছে।
রিপোর্ট অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ ১% এর কাছে আছে দেশটির মোট সম্পদের ৩২.৭%,
এই হিসাবে যুক্তরাষ্ট্র দ্বিতীয়তে অবস্থান করছে, কেননা প্রথম অবস্থানটি
সুইজারল্যান্ডের। সুইজারল্যান্ডের শীর্ষ ১% এর কাছে আছে ৩৪.৭%।
WIDER এর রিপোর্টে বিভিন্ন দেশ ও এলাকা অনুযায়ী সম্পদের বৈষম্যের চিত্রও তুলে ধরা
হয়েছে। উদাহরণ হিসাবে বলা যায়, দুনিয়ার সম্পদধারীদের মধ্যে শীর্ষ ১০% ও শীর্ষ ১%
এর উল্লেখযোগ্য অংশই যুক্তরাষ্ট্রের (যথাক্রমে ৩৭% ও ২৫%)। আবার যুক্তরাষ্ট্রের মোট
জনগণের(২০ বছরের উর্ধে) ৪৫.৫% ই (৯২ মিলিয়ন লোক) দুনিয়ার শীর্ষ ১০% সম্পদধারী
লোকের তালিকায় অবস্থান করে।

এই হচ্ছে, সংক্ষেপে, রিপোর্টটি দ্বারা প্রকাশিত বর্তমান দুনিয়ার অর্থনৈতিক বৈষম্যের
চালচিত্র, যদিও এই চিত্র পূর্ণাঙ্গ নয় এবং পূর্ণাঙ্গ চিত্র আরও ভয়ঙ্কর।
এবং এই ভয়াবহ চিত্রটি বর্তমান সভ্য জগতকে প্রতিনিয়ত উপহাস করছে, কিন্তু বিশ্বের
সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ অসংগঠিত ও প্রতিবাদহীন হওয়ায় তা দিনে দিনে আরও ভয়াবহ ও নৃশংস
হচ্ছে।

(মূলঃ জো কে)

Wednesday, November 21, 2007

The 'DIGITAL DIVIDE' between SIDR and Katrina

This is not an attempt to point fingers. Let's look at the harsh realities.
It is meaningless comparing hazards. Perfect statistics about the
damages too are not available. With that in mind we see whatever the
available information about some of the past hazards (may not be
accurate) show that whenever it happened in a developing country, the
number of casualties and displaced is significantly higher, compared to
the financial damage reported.
These are some of the recent disasters with the impact (Information from
Wikipedia).
• In 1991, a cyclone in Bangladesh killed 138,000 and left 10 million
homeless.
No reports about the financial loss.
• In 1995, Great Hanshin (Kobe) Earthquake in Japan killed 6,400 people
and caused about USD 200 billion damages, 2.5% of Japan's GDP at the time.
• In 2004, Dec the Asian tsunami killed 38,000 in Sri Lanka and resulted
in a USD 1 billion damages.
• In 2005, Hurricane Katrina killed 1,600 - 1,800 but the financial
losses were as high as USD 25-100 billion.
• In 2005, Kashmiri earthquake caused 80,000 - 100,000 deaths and
financial loss was USD 5 billion.
• In 2006, May an earthquake in Java killed nearly 6,000. No information
about the financial loss but 135,000 homes were reported damaged while
1.5 million left homeless.
See a pattern? In case of Kobe and Katrina the financial losses were
significantly high, but the casualties are relatively less. In other
cases it might be the opposite.
It is not scientific to draw conclusions but this can be an indication
that developing country populations are more vulnerable to disasters –
not necessarily they are poor, but less informed, less connected and the
disaster management processes of their governments are not
effective/efficient enough.
Bangladesh authorities say they have taken all possible steps.
Otherwise, they claim, the casualties would have been millions. This
might be partially true. But can we be complacent about it? Can we wait
till the next disaster results in equally higher number of casualties?
I do not want to compare the numbers with those related to similar
mishaps in the past. Of course Bangladesh has transformed since 1970 and
1991. The question is not whether the performance better compared to
1970 and 1991, but whether it is better or at least in par with what is
elsewhere today. Should we treat SIDR and Katrina differently?
Let us not forget effective Disaster Management always boils down to few
simple questions.
1. How fast the national authorities learn about the impending disaster?
2. How fast they can decide to issue a warning/alert or ignore (if there
is no danger)?
3. How fast that message can be conveyed to the vulnerable communities?
4. What mechanisms are available to convey a warning/alert during the
short period available?
5. How informed the communities are to take action on hearing the
warning/alert?
6. Are there shelters (high grounds etc)available?
7. In the aftermath how quickly the victims be reached?
8. What mechanisms are there to provide immediate relief for victims?
9. Are there adequate resources to provide immediate relief?
10. If not what is the mechanism to find resources for relief?
Not all, but most of these point can be effectively addressed with the
right ICT
infrastructure and capacity building. So the conclusion is, unless these
two activities are carried out effectively the communities continue to
be vulnerable, no matter what the governments assure. Please do not take
anything promised unless you do not see an effective communication
infrastructure or informed and connected population.
For those who seek more information:
LIRNEasia's Hazinfo project may be a guide for practitioners. Project
information is available at *http://www.lirneasi a.net/projects/
current-projects /evaluating- last-mile- hazard-informati
on-dissemination -hazinfo*
<http://www.lirneasia.net/projects/current-projects/evaluating-last-mile-hazard-information-dissemination-hazinfo>
Even better, two parts of a video clip are available at
*http://www.youtube. com/watch? v=riFafNpeM_ M*
<http://www.youtube.com/watch?v=riFafNpeM_M> and *http://www.youtube.

com/watch? v=wMjlj7dV5tQ&feature=related*
<http://www.youtube.com/watch?v=wMjlj7dV5tQ&feature=related>

Also have a look at other disaster managment related posts at

www.lirneasia. net <http://www.lirneasia.net>

By- Chanuka Wattegama

Thursday, November 15, 2007

কে বিচার করবে! একদিকে ঘূর্ণিঝড় অন্যদিকে গ্রামীণফোনের বিতলামী

গ্রামীণ ফোনের কার্যকলাপ ইতোমধ্যে অনেক কাহিনীর জন্ম দিয়েছে। একবার দেখলাম গ্রামের গরিব মানুষের ক্ষমতায়ন করেছ-এ কথা বলে জিএসএম থেকে পুরঙ্কার ভাগিয়েছে। লোকে বলে গ্রামীণ ফোনের লাভ-ক্ষতি নিয়ে বেশি খেচখেছ করবে না - এ শর্তে ড. ইউনুস নোবেল পেয়েছেন। সে যাই হোক ইতোমধ্যে জিপি তার গ্রাহকদের সাথে কী ধরনের সম্পর্ক রক্ষা করেছ, কত টাকা কামাই করছে, কত টাকা সামাজিক উন্নয়নে বিনিয়োগ করছে, কতটাকা নরওয়েতে নিয়ে যাচ্ছে- এসব নিয়ে আমাদের কথা বলা দরকার। আমরা মানে পত্রিকাওয়ালা, চ্যানেলওয়ালা, দাতা গোষ্টি, এনজিও নয়। আমরা মানে আমজনতা-যারা জিপির সেবা গ্রহণ করি এবং মুনাফা'য় যোগান দেই। আমরা উর্পযুক্ত বিষয়ে প্রশ্ন তোলা দরকার।

লেখাটি লিখতে লিখতে আমার নিজের ফোনেই একই এসএমএস পেলাম। কপাল আমার!

মুকুল যে প্রশ্নটি তুলেছেন তা খুবই প্রাসিঙ্গক। আমরা এখন কী আশা করছি, বিশেষত উপকূলের মানুষ? এ মাত্র সাতক্ষীরা থেকে মোহনের মেইল পেলাম। মোহন প্রার্থনা করতে বলেছে তার এলাকার মানুষরা যেন `হারিকেন'র ধকল সইতে পারে। কাল সকালে যেন মানুষ প্রকৃতি দেখতে পায়; কারো লাশ দেখতে না হয়। এটা একজন মাত্র মোহনের মেইল। তার সাথে ১০ জন/ ২০ জন কিংবা ৩০/৫০ অথবা ১০০ জন সম্পৃক্ত। এদের সাথে মোহনের কোন শর্ত নেই কিংবা মুনাফা আয় রোজগারের বিষয়। তবুও তার এতটা উৎকন্ঠা।
কিন্তু গ্রামীণ ফোনের সাথে ১০ কিংবা ১০০ জন নয়; সারা দেশ সম্পৃক্ত। তাদের বিজ্ঞাপন মতে গ্রাহক সংখ্যা ১ কোটি (?)। আমরা এ কোটি মানুষ তাদের মুনাফার যোগানদাতা। আমাদের পকেটের টাকা তাদের ব্যাংকে জমা হয়। এই যদি আমাদের সম্পর্ক হয় তাহলে গ্রামীণ ফোন আমাদের এ দুর্যোগে আমাদের জন্য আসলেই কী করছে?

মোবাইল ফোন ব্যবহার করে কিভাবে জনগণের উপকার করা যায় তার প্রমাণ সারা দুনিয়াতে আছে। আর কত খারাপ করা যায় তার প্রমাণও আছে- তবে তার বেশিরভাই বাংলাদেশে। ইয়ারা, অস্ত্র, খুন, চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস, নারী নির্যাতন- এসবের পেছনে সহায়ক শক্তি এ সেল ফোন। মাশাল্লাহ জিপির `ডিজুস' প‌্যাকেজের তো আর কথাই নাই। প্রায় একটি জেনারেশন তারা শেষই করেছেন। এটা অবাক হবার বিষয় হবে না, যদি আমরা শুনতে পাই বিনা পয়সায়/ কম দামে কথা বলার জন্য ছেলেরা রাতে ইয়ারা খেয়ে জেগে থাকত।

আসলেই এ কথায় সূত্র সন্ধান করা উচিত আমাদের। এবং প্রমাণ সাপেক্ষে মামলাও করা দরকার।

ফিলিপাইনে জনগণের রাজনীতি প্রতিষ্ঠা করতে এবং নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন তৈরিতে মোবাইলের ফোনের কেরামতি ছিল সব'চে বেশি। ঔখানে এসএমএসের মূল্য নামমাত্র। কোম্পানিগুলো এসএমএসের দাম বাড়াতে চেয়েছিল। কিন্তু জনগণ স্পিকারের অফিস ঘেরাও করে তা পর্যন্ত করতে দেয়নি। আর আমাদের মোবাইল ফোন কম্পানিগুলান আমাদের পারলে শাসন করে। লাল-সবুজ মাত্রা তাদের একটি লোগো ছিল-ইউনুস মিয়ার পছন্দের। টেলিনরের বাচ্ছারা তা পর্যন্ত বদল করেছে কিন্তু ইউনুস মিয়ারে একবার জিজ্ঞাসিনি।
ইন্ডিয়াতে বর্তমানে `রিয়েল টাইম সুনামি এল্যাট'র ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। মানুষ প্রতি সেকেন্ডে সুনামি সংক্রান্ত তথ্যাদি পাবে। এবং এ রকমভাবে একটি সেবা দেয়া আমাদের মোবাইল ফোন কম্পানিগুলোর জন্য কোন বিষয়ই ছিল না।

কিন্তু না। তারা তা করেনি। কখনো করেনি। করে না।

আমাদের দুর্যোগ সংক্রান্ত তথ্য দেয়া নেবার ক্ষেত্রে এখন নাগাদ কোন ভালো ব্যবস্থা নেই। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে তা মানুষনির্ভর মুখে মুখে তথ্য প্রেরণ ব্যবস্থা। টিভি রেডিও থাকলেও তা বিপদের সময় ঠিকমত তথ্য দেয় না এবং তা রিয়েল টাইম তথ্য নয়। আবার পিকুলিয়ার ব্যাপার দেখলাম আজ বিটিভি'তে, তারা টর্নেডো উপলক্ষে হাম-নাতের আসর জমিয়েছে। মানুষ কী করবে কী প্রস্তুতি নিবে তা কোন কথা নাই- উল্টা মানুষের মনের মধ্যে ভীতি তৈরি করছে। ভাবখানা এমন- আল্লাহ'র মাল আল্লাহ'য় নিবে; সমস্যা কী?

দীর্ঘদিন থেকে আমরা বলে আসছি এ সমস্যা নিরসনে কমিউনিটি রেডিও চালু করতে। কিন্তু সরকার এ কথা কানেও তোলে না। তাদের আবার ভয়; পাছে কমিউনিটি রেডিও ব্যবহার করে কেউ যদি তাদের স্বাধীনতা দাবি করে বসে! তাই তারা কমিউনিটি রেডিও লাইসেন্স দিচ্ছেন না।

এক্ষেত্রে মোবাইল ফোন কম্পানিগুলান এগিয়ে আসতে পারতো। তারা জানে বিপদশঙ্কুল ১৫টি উপকূলীয় জেলা তাদের কতটি টাওয়ার আছে এবং এ টাওয়ারগুলোর আওতায় কতগুলো কানেকশান আছে। প্রতিটি কোম্পানি যদি উক্ত কানেকশানগুলোতে এসএমএস দিয়ে এ বিপদের তথ্য দিতো তাহলে মানুষ সহজে এ বিষয়ে তথ্য পেত এবং প্রস্তুতি নিতে ও জানাতে সহজ হতো। একই সাথে মানুষ প্রস্তুতি নিতে কোথায় কী সমস্যায় রয়েছে তা জানানোর জন্য তারা `শর্টকোড' যেমন, ৩৪৫ দিয়ে একটি হটলাইন শুরু করতে পারতো কিন্তু তারা কেউ তা করেনি।
গ্রামীণ ফোন তাদের সিএসআর `কর্পোরেট সোশ্যাল রেসপন্সসিবিলিটি' থেকে নানা কাজের পিরিস্তি দেয়। গ্রামে গ্রামে উদ্যোক্তা তৈরি এ তথ্যসেবা নামে তারা সাইবার ক্যাফে `সিআইসি' তৈরি করছে। `সিআইসি' হোক-আমরাও তা চাই কিন্তু তা গরিব মানুষের কতখানি উপকারে লাগে তা দেখতে হবে।

আমরা চাপ তৈরি করা দরকার
১. জাতীয় দুর্যোগের সময় মোবাইল ফোন কোম্পানিগুলো যেন বিনামূল্যে তথ্যসেবা নিশ্চিত করে; এটি ভয়েস কিংবা এসএমএস যাই হোক না কেন!
২. একই সাথে দুর্যোগকালীন সময়ে `শর্টকোড' কিংবা লংকোড হটলাইন চালু করা!
৩. বিপদ সংক্রান্তু এসএসএস সমূহ বাংলা ভাষায় দেওয়া; যেন মানুষ সহজে বুঝতে পারে। প্রয়োজনে তা ইমেজ আকারে দেওয়া!
৪. দুর্যোগপ্রবল এলাকায় `ইনফো সেন্টার তৈরি করা বা তৈরিতে সহায়তা করা;
৫. মোবাইলের কলরেট কমানো
৬. মোবাইল ফোন কম্পানিগুলোর সিএসআর নিশ্চিত করা এজন্য প্রয়োজনে পাবলিক হেয়ারিং করা এবং সোশ্যাল অডিট পরিচালনা করা;
৭. গ্রামীণ ফোনের মুনাফা সাথে সম্পৃক্ত এসএমএস দেয়া বন্ধ করা; যদি এ জাতীয় এসএমএস দিতে হয় তাহলে এ জন্য গ্রাহকের সাথে চুক্তিবদ্ধ হওয়া। (ভোদা ফোন তার গ্রাহকদের বিভিন্ন বিজ্ঞাপন পাঠায়, এ জন্য গ্রাহকের সাথে কম্পানি চুক্তি থাকে এবং কম্পানি তার জন্য গ্রাহককে টাকা দিতে হয়।

এ মাত্র বিডি নিউজে দেখলাম,
`অন্য কোনো মোবাইল অপারেটরকে কিনে নিতে পারে গ্রামীণ ফোন'; যদি সত্যি এ ধরণের কোন বিষয় শেষ নাগাদ ঘটে তাহলে তা বাজারের পরিবেশকে যেমন নোংরা করবে একই সাথে তাদের মনোপলি ব্যবসার সুযোগ আমাদের বেশি বেশি ঠকাবে। তাই ফোন কম্পানিগুলোর শেয়ার বাজারে ছাড়ার জন্য এদের আরো জোরশোর চাপ দিতে হবে। কম্পানিগুলোতে মানুষের প্রতিনিধিত্ব তৈরি হলে এদের স্বেচ্ছাচারিতা কমবে।

Wednesday, November 14, 2007

সোয়াশ বছরে এ জনপদে ৮০টির বেশি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়

গত একশ পঁচিশ বছরে ৮০টিরও বেশি বড় ধরনের ঘূর্ণিঝড় এ অঞ্চলে আঘাত হেনেছে। মারা গেছে ১০ থেকে ১৫ লাখ মানুষ। ঘর ছাড়া হয়েছে আরও কয়েক লাখ মানুষ। বুধবার আবহাওয়াবিদদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানাচ্ছেন মারুফ মল্লিক। ১৮৭৬ সাল। তখন বরিশাল ছিল বাকেরগঞ্জ। ওই বছর বাকেরগঞ্জের ওপর আঘাত করা ঘূর্ণিঝড়টির গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ২২০ কিলোমিটার। এটি 'গ্রেট বাকেরগঞ্জ স্টর্ম' নামে পরিচিত। উপকূলীয় এলাকা ১০ মিটার উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হয়েছিল। কেউ কেউ ১৬ মিটার উচ্চতার জলো"চ্ছ্বস হয়েছিল বলেও দাবি করে থাকে । ১৮৭৬ সালের ১ নভেম্বরের ওই ঝড়ে সব মিলিয়ে ২ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। ঝড়ের সঙ্গে সঙ্গে এক লাখ মানুষ মারা যায়। ঝড়ের পর বিভিন্ন রোগব্যাধিতে মারা যায় আরও এক লাখ। ওই সময়ের জনসংখ্যার হিসাবে এটি বড় ধরনের এক বিপর্যয়। আবহাওয়া অধিদপ্তরের সাবেক পরিচালক সাজেদুর রহমান বিডিনিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, "আমাদের দেশে মুলত এপ্রিল-মে এবং অক্টোবর, নভেম্বর ও ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে ঘুর্ণিঝড় আঘাত হানে। পর্যবেক্ষণে দেখা যায় শীত ও গ্রীস্মের মাঝামাঝি সময়ে ঘূর্ণিঝড়ের প্রবনতা বেশি থাকে। এর কারণ হচ্ছে এ সময় আবহাওয়া পরিবর্তন হতে থাকে।" ১৯৭০ সালের ১২ নভেম্বর 'ভয়াল ১২ নভেম্বর' হিসাবেই পরিচিত। এদিন দক্ষিণ বাংলার বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী ও ভোলার ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ২২২ কিলোমিটার বেগে বয়ে যাওয়া ঝড়ের স্মৃতি কেউ ভোলেনি। উপকূলীয় এলাকা ১০ মিটার উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হয়েছিল। ওই ঝড়ে কমপক্ষে ৫ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। তবে কোনো কোনো হিসাব মতে মৃত্যুর সংখ্যা ছিল ১২ লাখ। উপকূলের বাতাস ভারী হয়ে উঠেছিল লাশের গন্ধে। জলো"চ্ছ্বসে প্লাবিত হওয়ায় অনেকের জন্যই কবরের জায়গা পাওয়া যায়নি। ১৯৮৫ সালের উড়ির চরে ঘণ্টায় ১৫৪ কিলোমিটার বেগে বয়ে যাওয়া ঝড়ে মারা গিয়েছিল ১১ হাজার মানুষ। এপ্রিল মাসের ২৪/২৫ তারিখে বয়ে যাওয়া ওই ঝড়ে ১৫ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস হয়েছিল। ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল চট্টগ্রামসহ উপকূলের ওপর দিয়ে বয়ে যায় ঘণ্টায় ২২৫ কিলোমিটার বেগের ঘূর্ণিঝড়। ২৫ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে মারা গিয়েছিল ১ লাখ ৪০ হাজার মানুষ। প্রলয়ংকরী এ ঘূর্ণিঝড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। ১৯৯৭ সালের ২৯ নভেম্বর চট্টগ্রাম এলাকার ওপর দিয়ে ২২৪ কিলোমিটার বেগে ঘূর্ণিঝড় বয়ে যায়। ৬ দশমিক ১ মিটার উচ্চার জলোচ্ছ্বাস ও ঝড়ে এ সময় মারা যায় ১ লাখ ৩৮ হাজার মানুষ। এছাড়াও ১৯৬০, ১৯৬১, ১৯৬৩, ১৯৬৫, ১৯৯৪, ১৯৯৫, ১৯৯৮, ২০০৩ সালে ঘুর্ণিঝড় আঘাত হানে। এ অঞ্চলের ওপর দিয়ে সবচেয়ে পুরনো ঝড়ের তথ্য পাওয়া যায় ঐতিহাসিক গ্রন্থ 'আইন ই আকবরী ' ও 'রিয়াজ-উস সালাতিন' এ। এতে বলা হয়েছে ১৫৮২ সালে এক ঝড়ে ২ লাখ মানুষ মারা যায়। ৫ ঘণ্টাব্যাপী হারিকেনের শক্তি সম্পন্ন এ ঝড়ের তাণ্ডবে বর্তমান বরিশাল ও পটুয়াখালী এলাকায় ঘরবাড়ি ধ্বংস হয়ে যায়। কেবল শক্ত ভিতের ওপর স্থাপিত মন্দিরগুলো সে সময় টিকেছিল। একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের 'নিরাপদ বার্তা ' নামে একটি প্রকাশনায় বলা হয়েছে, ২০০১ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকার ওপর দিয়ে ছোট বড় ৮৩টি ঘূর্ণিঝড় বয়ে গেছে। জানুয়ারি, ফেব্র"য়ারি, মার্চ ও জুলাই মাসে এ পর্যন্ত কোনো ঘূর্ণিঝড় হয়নি। এপ্রিল মাসে ৪টি, মে মাসে ২১টি, জুন মাসে ৯টি, আগস্ট মাসে ১টি, সেপ্টেম্বর মাসে ৬টি, অক্টোবর মাসে ২৩ টি, নভেম্বর মাসে ১৩টি এবং ডিসেম্বর মাসে ৬টি ঘূর্ণিঝড় আঘাত করে ।

- মারুফ মল্লিক বিডিনিউজ টুয়েন্টিফোর নভেম্বর ১৪, 2007